অনলাইনে এখন কুরান শরিফ আছে। এখান থেকে আপনি কুরান শরিফের উচ্চারন সহ বংঙ্গানুবাদ ডাউনলোড করতে পারবেন। আবার বংঙ্গানুবাদ সহ অনলাইনেই পরতে পারবেন।
I hope this site is a good site . Things like scream . The design is a little different. easily learn to be scattered together for the benefit of us . So let's take a quick tour . Hopefully it will be good . Thanks .
Thursday, March 5, 2015
বিটি বেগুনের শ্বেত পত্র
সিঙ্গাপুরের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের Center for Culture-Centered Approach to Research and Evaluation সংক্ষেপে কেয়ার (CARE) থেকে বেগুনের উপর একটি শ্বেতপত্র প্রকাশিত হয়। বিস্তারিত পড়ুন :
বিটি বেগুনের শ্বেত পত্র
-দেলোয়ার জাহান
-দেলোয়ার জাহান
বেগুন বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের জনগণের সবজি জাতীয় খাদ্যের মধ্যে অন্যতম। বেগুনের অনেকগুলো জাতের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে চাষকৃত হাইব্রিড বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হয়ে থাকে। পোকাটির আক্রমনে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ মনপলি বাণিজ্যিক উৎপাদন কমিয়ে দেয়। পোকাটি প্রতিরোধে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানী মনস্যান্টোর প থেকে ভারতীয় কোম্পানী মাহিকো ব্যাকটেরিয়ার ব্যাসেলাস থুরেনজেনন্সিস (বিটি) জিন বেগুনে সংযুক্ত করে।
বিটি বেগুনে বিটি জিনের পাশাপাশি এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী মারর্কস
এসপিটিএলএল (markers, nptll ) এবং সিএএমভি ৩৫এস (CaMV35S) জিন যুক্ত করা হয় যেন সিআরওইয় বিটি জিন (cry1Ac) প্রকাশিত হয়। এই দুইটি মারর্ক জিন মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ে দেহে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী করে তুলতে পারে। এছাড়াও বিটি বেগুনের পরাগরেণু অন্য বেগুন জাতে ও সমজাতীয় অন্য উদ্ভিদের ছড়িয়ে
পড়ে জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলতে পারে। ২০১১ সালে ভারতীয় নবগঠিত জাতীয় জীববৈচিত্র্য কর্তৃপ (এনবিএ) বেগুন বীজের বায়োপাইরেসির অভিযোগে ব্যবস্থা গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয়। ২০১৩ সালে কর্ণটক হাইকোট জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনে বিটি বেগুন তৈরি ও ৬ স্থানীয় জাতে বিটি জিন সংযোগের দায়ে মনস্যান্টো, মাহিকো ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা পুর্ণবহাল করে। ২০০৬ সালে মাহিকো বিটি বেগুনের ব্যাপকভাবে মাঠ গবেষণার জন্য ভারতীয় কর্তৃপরে কাছে অনুমোদের জন্য আবেদন করে। সে সময় ভারতের বিভিন্ন সংগঠন প্রতিবাদ জানায়। এবং দেশটির আদালত পরীক্ষা বাতিল করে। বিটি
বেগুন বাংলাদেশে ও ফিলিপাইনে সম্প্রসারণ করতে কোম্পানীগুলো দেশদুটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করছে। তবে দেশ দু’টির বিভিন্ন সংগঠন বিটি বেগুনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি, জীববৈচিত্র্য হুমকি, খাদ্য নিরাপত্তার ও বীজের মালিকানা প্রশ্নে এই সম্প্রসারণের প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে।
বিটি বেগুনে বিটি জিনের পাশাপাশি এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী মারর্কস
এসপিটিএলএল (markers, nptll ) এবং সিএএমভি ৩৫এস (CaMV35S) জিন যুক্ত করা হয় যেন সিআরওইয় বিটি জিন (cry1Ac) প্রকাশিত হয়। এই দুইটি মারর্ক জিন মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ে দেহে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধী করে তুলতে পারে। এছাড়াও বিটি বেগুনের পরাগরেণু অন্য বেগুন জাতে ও সমজাতীয় অন্য উদ্ভিদের ছড়িয়ে
পড়ে জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে ফেলতে পারে। ২০১১ সালে ভারতীয় নবগঠিত জাতীয় জীববৈচিত্র্য কর্তৃপ (এনবিএ) বেগুন বীজের বায়োপাইরেসির অভিযোগে ব্যবস্থা গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয়। ২০১৩ সালে কর্ণটক হাইকোট জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনে বিটি বেগুন তৈরি ও ৬ স্থানীয় জাতে বিটি জিন সংযোগের দায়ে মনস্যান্টো, মাহিকো ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা পুর্ণবহাল করে। ২০০৬ সালে মাহিকো বিটি বেগুনের ব্যাপকভাবে মাঠ গবেষণার জন্য ভারতীয় কর্তৃপরে কাছে অনুমোদের জন্য আবেদন করে। সে সময় ভারতের বিভিন্ন সংগঠন প্রতিবাদ জানায়। এবং দেশটির আদালত পরীক্ষা বাতিল করে। বিটি
বেগুন বাংলাদেশে ও ফিলিপাইনে সম্প্রসারণ করতে কোম্পানীগুলো দেশদুটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করছে। তবে দেশ দু’টির বিভিন্ন সংগঠন বিটি বেগুনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি, জীববৈচিত্র্য হুমকি, খাদ্য নিরাপত্তার ও বীজের মালিকানা প্রশ্নে এই সম্প্রসারণের প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে।
পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ, এবং রহস্যময় পদার্থবিজ্ঞান
বিজ্ঞান মানেই যুক্তিতর্ক, গবেষণা। আর গবেষণা মানেই রহস্য, সেই রহস্যের সমাধান, এবং তার চুলচেরা বিশ্লেষণ। আর বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখাগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সবচাইতে রহস্যময় বিজ্ঞান হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞান। পদার্থবিজ্ঞানের অনেক রহস্য আজও অমীমাংসিত রয়ে গেছে।
পদার্থবিজ্ঞানের যে বিষয়টি নিয়ে এখানে আলোচনা করা হচ্ছে, তা হল পদার্থ(Particle) এবং প্রতি-পদার্থ(Anti-Particle)। পদার্থবিজ্ঞানী পল ডিরাক ইলেক্ট্রনের জন্য কোয়ান্টাম মেকানিক্স ব্যবহার করতে গিয়ে সেখানে আইনস্টাইনের থিওরী অব রিলেটিভিটি ব্যবহার করে ১৯৩১ সালে সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনের প্রতি-পদার্থের অস্তিত্বের কথা ধারণা করেছিলেন। তিনি ইলেক্ট্রনের এ প্রতি-পদার্থের নাম দেন “পজিট্রন”। এবং এর পরের বছর ১৯৩২ সালে কার্ল এন্ডারসনপজিট্রন আবিষ্কার করেন, এবং পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করেন যে পল ডিরাকের অনুমানই সত্যি। ইলেক্ট্রন আর পজিট্রন পরস্পরের সংস্পর্শে আসা মাত্রই একে অপরকে ধ্বংস করে দেয় এবং তাদের সমস্ত ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে যায়। আর এই শক্তির পরিমাণ হচ্ছে E=mc^2।
আমরা জানি, আমাদের চারপাশের দৃশ্যমান জগৎ যা কিছু নিয়ে তৈরি, তার সবকিছুই সৃষ্টি হয়েছে ইলেক্ট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন দিয়ে। ইলেক্ট্রনের প্রতি পদার্থ যেমন পজিট্রন, ঠিক তেমনি প্রোটন এবং নিউট্রনেরও প্রতি পদার্থ রয়েছে, যাদের নাম যথাক্রমে এন্টি-প্রোটন এবং এন্টি-নিউট্রন। উল্লেখ্য, ইলেক্ট্রন মৌলিক কণা হলেও প্রোটন আর নিউট্রন কিন্তু মৌলিক কণা নয়। বিগব্যাং নামক যে মহাবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছিল, সেই বিস্ফোরণের ফলে ১২ টি মৌলিক কণা ও তাদের প্রতি-কণা সৃষ্টি হয়েছিল। এই কণাগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়- কোয়ার্ক এবং লেপ্টন। ইলেক্ট্রন হচ্ছে লেপ্টন শ্রেণীভুক্ত। আর প্রোটন তৈরি হয় দুইটি আপ কোয়ার্ক এবং একটি ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে। আবার নিউট্র্ন তৈরি হয় একটি আপ কোয়ার্ক এবং দুইটি ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে। সুতরাং আমাদের দৃশ্যমান জগৎ সৃষ্টি হয়েছে তিনটি মৌলিক কণিকা ইলেক্ট্রন, আপ কোয়ার্ক এবং ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে।
কিন্তু এখানে একটা খটকা থেকেই যাচ্ছে! যদি বিগ ব্যাঙ এর সময় এই ১২ টি মৌলিক কণিকা এবং একই সাথে তাদের প্রতি-কণা সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে তো ইলেক্ট্রন, আপ কোয়ার্ক এবং ডাউন কোয়ার্কেরও অবশ্যই প্রতি-কণা রয়েছে। আর তাদের সমন্বয়ে পৃথিবীতে উপস্থিত প্রতিটি পদার্থেরই প্রতি-পদার্থ সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু আমরা জানি, পদার্থ এবং প্রতি পদার্থ পরস্পরের সংস্পর্শে আসা মাত্রই একে অপরকে ধ্বংস করে দিয়ে আইনস্টাইনের E=mc^2 সূত্র অনুযায়ী শক্তিতে পরিণত হবে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি যে পৃথিবী এখনো দিব্যি টিকে আছে! তবে কী সেই প্রতি-পদার্থগুলো এমন কোথাও আছে, যেখান থেকে তারা পদার্থকে প্রভাবিত করতে পারছে না? আমরা সমগ্র বিশ্বের শতকরা মাত্র ৪ ভাগ সম্বন্ধে জানি, সেই ৪ ভাগ হচ্ছে আমাদের দৃশ্যমান জগৎ। আর বাকি ৯৬ ভাগই আমাদের অজানা! এই ৯৬ ভাগ আমাদের দৃশ্যমান জগতের বহির্ভূত এক অজানা জগৎ। হয়ত প্রতি-পদার্থগুলো সেই অজানা জগতেরই কোনো এক কোণে আত্মগোপন করে রয়েছে!
প্রতি-পদার্থগুলোকে দৃশ্যমান জগতের বাইরে পাঠিয়ে দিলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার কোনো কারণ নেই। কেননা পদার্থবিজ্ঞানের জগতে খটকা এমন এক জিনিস যাকে সাময়িকভাবে ভুলে থাকা গেলেও পুরোপুরি ফেলে দেয়া যায় না। ফেলে দিলেও পরিত্রাণ নেই, পথ চলতে হলে তাকে আবার কুড়িয়ে নিয়ে আসতে হবে। বিগ ব্যাং এর আগে পৃথিবীতে কোনো পদার্থ ছিল না, ছিল শুধু শক্তি। আর সেই শক্তি পুন্ঞ্জীভূত হতে হতে এক পর্যায়ে ঘটে মহাবিস্ফোরণ বিগ ব্যাং, এবং এর ফলে সমপরিমাণ পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ সৃষ্টি হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সমপরিমাণ পদার্থ এবং প্রতি-পদার্থ যদি একই সঙ্গে সৃষ্টি হয়ে থাকে, তাহলে তো সৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথেই আবার পরস্পরকে ধ্বংস করে দিয়ে পুনরায় শক্তিতে পরিণত হওয়ার কথা[এখানে লক্ষণীয়, পৃথিবীর সকল পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে একে অপরকে ধ্বংস করে দেয়ার পর যে শক্তি উৎপন্ন হবে, তার সর্বমোট পরিমাণ হবে বিগ ব্যাং এর পূর্বে যে পরিমাণ শক্তি ছিল তার সমান]! কিন্তু পৃথিবী তো কোটি কোটি বছর ধরে টিকে আছে!! তবে কী প্রতি-পদার্থের তুলনায় পদার্থ বেশি পরিমাণে সৃষ্টি হয়েছিল? তারপর সব পদার্থ এবং প্রতি-পদার্থ পরস্পরকে ধ্বংস করে দেয়ার পর বাড়তি পদার্থগুলো পৃথিবীতে রয়ে গেছে?? নাকি সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রতি-পদার্থগুলো কোনো এক অজানা জগতে চলে গেছে? কিন্তু কেন? কীভাবে??
পদার্থবিজ্ঞানের যে বিষয়টি নিয়ে এখানে আলোচনা করা হচ্ছে, তা হল পদার্থ(Particle) এবং প্রতি-পদার্থ(Anti-Particle)। পদার্থবিজ্ঞানী পল ডিরাক ইলেক্ট্রনের জন্য কোয়ান্টাম মেকানিক্স ব্যবহার করতে গিয়ে সেখানে আইনস্টাইনের থিওরী অব রিলেটিভিটি ব্যবহার করে ১৯৩১ সালে সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনের প্রতি-পদার্থের অস্তিত্বের কথা ধারণা করেছিলেন। তিনি ইলেক্ট্রনের এ প্রতি-পদার্থের নাম দেন “পজিট্রন”। এবং এর পরের বছর ১৯৩২ সালে কার্ল এন্ডারসনপজিট্রন আবিষ্কার করেন, এবং পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করেন যে পল ডিরাকের অনুমানই সত্যি। ইলেক্ট্রন আর পজিট্রন পরস্পরের সংস্পর্শে আসা মাত্রই একে অপরকে ধ্বংস করে দেয় এবং তাদের সমস্ত ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে যায়। আর এই শক্তির পরিমাণ হচ্ছে E=mc^2।
আমরা জানি, আমাদের চারপাশের দৃশ্যমান জগৎ যা কিছু নিয়ে তৈরি, তার সবকিছুই সৃষ্টি হয়েছে ইলেক্ট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন দিয়ে। ইলেক্ট্রনের প্রতি পদার্থ যেমন পজিট্রন, ঠিক তেমনি প্রোটন এবং নিউট্রনেরও প্রতি পদার্থ রয়েছে, যাদের নাম যথাক্রমে এন্টি-প্রোটন এবং এন্টি-নিউট্রন। উল্লেখ্য, ইলেক্ট্রন মৌলিক কণা হলেও প্রোটন আর নিউট্রন কিন্তু মৌলিক কণা নয়। বিগব্যাং নামক যে মহাবিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছিল, সেই বিস্ফোরণের ফলে ১২ টি মৌলিক কণা ও তাদের প্রতি-কণা সৃষ্টি হয়েছিল। এই কণাগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়- কোয়ার্ক এবং লেপ্টন। ইলেক্ট্রন হচ্ছে লেপ্টন শ্রেণীভুক্ত। আর প্রোটন তৈরি হয় দুইটি আপ কোয়ার্ক এবং একটি ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে। আবার নিউট্র্ন তৈরি হয় একটি আপ কোয়ার্ক এবং দুইটি ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে। সুতরাং আমাদের দৃশ্যমান জগৎ সৃষ্টি হয়েছে তিনটি মৌলিক কণিকা ইলেক্ট্রন, আপ কোয়ার্ক এবং ডাউন কোয়ার্ক নিয়ে।
কিন্তু এখানে একটা খটকা থেকেই যাচ্ছে! যদি বিগ ব্যাঙ এর সময় এই ১২ টি মৌলিক কণিকা এবং একই সাথে তাদের প্রতি-কণা সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে তো ইলেক্ট্রন, আপ কোয়ার্ক এবং ডাউন কোয়ার্কেরও অবশ্যই প্রতি-কণা রয়েছে। আর তাদের সমন্বয়ে পৃথিবীতে উপস্থিত প্রতিটি পদার্থেরই প্রতি-পদার্থ সৃষ্টি হওয়ার কথা। কিন্তু আমরা জানি, পদার্থ এবং প্রতি পদার্থ পরস্পরের সংস্পর্শে আসা মাত্রই একে অপরকে ধ্বংস করে দিয়ে আইনস্টাইনের E=mc^2 সূত্র অনুযায়ী শক্তিতে পরিণত হবে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি যে পৃথিবী এখনো দিব্যি টিকে আছে! তবে কী সেই প্রতি-পদার্থগুলো এমন কোথাও আছে, যেখান থেকে তারা পদার্থকে প্রভাবিত করতে পারছে না? আমরা সমগ্র বিশ্বের শতকরা মাত্র ৪ ভাগ সম্বন্ধে জানি, সেই ৪ ভাগ হচ্ছে আমাদের দৃশ্যমান জগৎ। আর বাকি ৯৬ ভাগই আমাদের অজানা! এই ৯৬ ভাগ আমাদের দৃশ্যমান জগতের বহির্ভূত এক অজানা জগৎ। হয়ত প্রতি-পদার্থগুলো সেই অজানা জগতেরই কোনো এক কোণে আত্মগোপন করে রয়েছে!
প্রতি-পদার্থগুলোকে দৃশ্যমান জগতের বাইরে পাঠিয়ে দিলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার কোনো কারণ নেই। কেননা পদার্থবিজ্ঞানের জগতে খটকা এমন এক জিনিস যাকে সাময়িকভাবে ভুলে থাকা গেলেও পুরোপুরি ফেলে দেয়া যায় না। ফেলে দিলেও পরিত্রাণ নেই, পথ চলতে হলে তাকে আবার কুড়িয়ে নিয়ে আসতে হবে। বিগ ব্যাং এর আগে পৃথিবীতে কোনো পদার্থ ছিল না, ছিল শুধু শক্তি। আর সেই শক্তি পুন্ঞ্জীভূত হতে হতে এক পর্যায়ে ঘটে মহাবিস্ফোরণ বিগ ব্যাং, এবং এর ফলে সমপরিমাণ পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ সৃষ্টি হয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, সমপরিমাণ পদার্থ এবং প্রতি-পদার্থ যদি একই সঙ্গে সৃষ্টি হয়ে থাকে, তাহলে তো সৃষ্টি হওয়ার সাথে সাথেই আবার পরস্পরকে ধ্বংস করে দিয়ে পুনরায় শক্তিতে পরিণত হওয়ার কথা[এখানে লক্ষণীয়, পৃথিবীর সকল পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে একে অপরকে ধ্বংস করে দেয়ার পর যে শক্তি উৎপন্ন হবে, তার সর্বমোট পরিমাণ হবে বিগ ব্যাং এর পূর্বে যে পরিমাণ শক্তি ছিল তার সমান]! কিন্তু পৃথিবী তো কোটি কোটি বছর ধরে টিকে আছে!! তবে কী প্রতি-পদার্থের তুলনায় পদার্থ বেশি পরিমাণে সৃষ্টি হয়েছিল? তারপর সব পদার্থ এবং প্রতি-পদার্থ পরস্পরকে ধ্বংস করে দেয়ার পর বাড়তি পদার্থগুলো পৃথিবীতে রয়ে গেছে?? নাকি সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রতি-পদার্থগুলো কোনো এক অজানা জগতে চলে গেছে? কিন্তু কেন? কীভাবে??
সবকিছুর শেষে প্রশ্ন রয়েই যায়- কেন এবং কীভাবে?
Created by MB Reza
জরুরী কিছু ওয়েব সাইট ।
আমাদের ব্যস্ত জীবনে অনেককিছুর পাশাপাশি ইনটারনেটে ওয়েবসাইটগুলোর গুরুত্ব আনেক গভীর।বিভিন্ন তথ্য ও ইউটিলিটি টুলসের জন্যসেগুলোর কাছে আমাদের দ্বারস্ত হতেই হয়।হয়।যেমন ধরুন,আপনি চাছ্ছেন ইমেলে আপনার বন্ধুকে একটি ১০০ মেগার ফাইল পাঠাতে কিন্ত ইয়াহুতে তা পারছেন না। আর তা যদি হয় বিনামুল্য ? ব্যবহার করে দেখতে পারেন নিচের লিংকটি:http://www.yousendit.com/
ধরুন,আপনি চাছ্ছেন নিরাপত্তার কারণে আপনার মুল্যবান ফাইলগুলো কোথও আপলোডের মাধ্যমে স্টোর করতে। আর তা যদি হয় বিনামুল্য, কেমন হয় ? ২ গেগাবাইট ফ্রি,! ব্যবহার করে দেখতে পারেন নিচের লিংকটি:http://www.diino.com/
ধরুন,আপনি চাছ্ছেন আপনার ওয়েব সাইটি কোন সার্চ ইন্জিন এ সাবমিট করতে । আর তা যদি হয় বিনামুল্য, কেমন হয় ? ব্যবহার করে দেখতে পারেন নিচের লিংকটি:http://www.geocities.com/gosubmit/
ধরুন,আপনি চাছ্ছেন ডাউনলোড ছাড়াই কোন বাংলা ইউনিকোড এডিটর এ বাংলা টাইপ আর তা যদি হয় বিনামুল্য, কেমন হয় ? ব্যবহার করে দেখতে পারেন নিচের লিংকটি:http://bnwebtools.sourceforge.net/ রমজান মাস এলেই অনেকে যাকাত হিসাব করতে হিমশিম খান।কাজটা সহজকরে দিয়েছে নিচের লিংকটি ।ব্যবহার করেই দেখুন না এটা কত ।http://www.central-mosque.com/fiqh/zcalc.htm ধরুন,আপনি চাছ্ছেন আইটির উপর কিংবা বিভিন্ন সফ্টওয়ারের উপর একটা ভালো ধারণা কিংবা সেগুলো ব্যবহার করতে। আর তা যদি হয় বিনামুল্য, কেমন হয় ? ব্যবহার করে দেখতে পারেন নিচের লিংকটি:http://www.lifehacker.com/software/
নিয়ে নিন সকল HTML Code For Web Design
আসসালামু আলাইকুম
এটা আমার ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত প্রথম টিউন। আমি আজকে সকলের নিকট এমন একটা জিনিস দিব যা অনেকেই খোজেন কিন্তু পান না।
যারা ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করেন তাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটা নাম হচ্ছে HTML code. এটা ছাড়া সাইট ডিজাই করা মুশকিল। সুতরাং দেরি কেন? নিয়ে নিন .
Tag
|
Description
|
<!–…–> | Defines a comment |
<!DOCTYPE> | Defines the document type |
<a> | Defines a hyperlink |
<abbr> | Defines an abbreviation |
<acronym> | Not supported in HTML5. Use <abbr> instead. Defines an acronym |
<address> | Defines contact information for the author/owner of a document |
<applet> | Not supported in HTML5. Use <object> instead. Defines an embedded applet |
<area> | Defines an area inside an image-map |
<article>New | Defines an article |
<aside>New | Defines content aside from the page content |
<audio>New | Defines sound content |
<b> | Defines bold text |
<base> | Specifies the base URL/target for all relative URLs in a document |
<basefont> | Not supported in HTML5. Use CSS instead. Specifies a default color, size, and font for all text in a document |
<bdi>New | Isolates a part of text that might be formatted in a different direction from other text outside it |
<bdo> | Overrides the current text direction |
<big> | Not supported in HTML5. Use CSS instead. Defines big text |
<blockquote> | Defines a section that is quoted from another source |
<body> | Defines the document’s body |
<br> | Defines a single line break |
<button> | Defines a clickable button |
<canvas>New | Used to draw graphics, on the fly, via scripting (usually JavaScript) |
<caption> | Defines a table caption |
<center> | Not supported in HTML5. Use CSS instead. Defines centered text |
Tuesday, March 3, 2015
আমার জীবনের প্রথমপ্রেম by রেজা
প্রথম ভালোলাগা, প্রথম কাউকে ভালোবাসা, প্রথম কাউকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা !! প্রথম হাতে হাত রেখে হাঁটা;প্রথম একসাথে রিকশায় ঘুরা;প্রথম ছাদের উপর দাঁড়িয়ে একসাথে চাঁদ দেখা; প্রথম গাছের নিচে কবুতরের জোড়ার মত বসে থাকা;প্রথম কারো সাথে মান-অভিমান করা, ঝগড়া করা, দুষ্টুমি করা!! সবকিছুই সযত্নে, খুব আপন করে তুলে রেখেছি, গুছিয়ে রেখেছি, শুধুমাত্র তোমার জন্য। আমি জানি একদিন তুমি আসবে এবং তোমার অধিকার তুমি বুঝে নিবে। মাঝে মাঝে মনে হয় কি জানো? সত্যি তুমি অনেক অনেক অনেক ভাগ্যবতী, কেননা আমার জীবনের সবকিছুতে তুমিই হবে প্রথম, তুমিই হবে আমার জীবনের প্রথমপ্রেম, প্রথম ভালোলাগা, প্রথম ভালোবাসা।
*মাসুম
বিল্লাহ রেজা*
(অভিমানী ছেলে)
এই, তুই কি আমায় নিত্যদিন রাত জাগাবি? ঘুম কাতরে চোঁখ রাঙিয়ে আলতো করে ছোঁয়ে দিবি? ভোর না হতেই স্বপ্নে এসে অচেতনে জাগিয়ে দিবি? তুই কি আমার স্বপ্নে গড়া খুব মায়াময় ছোট্ট কুঁটিরের খুঁটি হবি? খুব সাজিয়ে রাখব তোকে, যেমন থাকে রাজকুমারী। এই, তুই কি আমার গভীর রাতে ভেঙ্গে যাওয়া ঘুম হবি? আনমনে আর আরমোরে ঝাপসা চোঁখে দূর গগনের চাঁদ হবি? আর কিছু না হোক, প্রতি রাতে প্রীতির ডোরে আটকে রবি। তুই কি আমার শীতের কালে কুয়াশার ন্যায় পথ আগলে রবি? শীতের বানে আশায় থাকা সূর্যী মামার আলো হবি? কথা দিলাম, শীত সকালে পরম আদরে জড়িয়ে থাকা ছেঁড়া কাথা হয়ে রবি। ঘাম ঝড়ানো পেশীর টান ধরানো উত্তাপ হবি? উষ্ঞ বানে প্রশান্তিময় দক্ষিনা পবন হবি? কথা দিলাম, ঘামের ন্যায়ে মোর শরীরে চুয়ে পরবি, তালপাখা হয়ে উদাম গায়ে চোঁখ বুজে মোর শরীর ছুবি। এই, তুই কি আমার প্রেমের টানে দিন অবধি রাত অপেক্ষার রানী হবি? কর্ম ছেড়ে কল্পনার ঐ বাধ ভেঙ্গে মোর স্বপ্ন বুনবি! মোর জননীর আশায় থাকা ঘরের বধু হবি? কথা দিলাম, আর কিছু না হোক ভালোবাসায় রাঙিয়ে দিয়ে জীবন ছোব, তোর জীবনের সুখের বানে ছোট্ট একটু কারন হব।
(অভিমানী ছেলে)
এই, তুই কি আমায় নিত্যদিন রাত জাগাবি? ঘুম কাতরে চোঁখ রাঙিয়ে আলতো করে ছোঁয়ে দিবি? ভোর না হতেই স্বপ্নে এসে অচেতনে জাগিয়ে দিবি? তুই কি আমার স্বপ্নে গড়া খুব মায়াময় ছোট্ট কুঁটিরের খুঁটি হবি? খুব সাজিয়ে রাখব তোকে, যেমন থাকে রাজকুমারী। এই, তুই কি আমার গভীর রাতে ভেঙ্গে যাওয়া ঘুম হবি? আনমনে আর আরমোরে ঝাপসা চোঁখে দূর গগনের চাঁদ হবি? আর কিছু না হোক, প্রতি রাতে প্রীতির ডোরে আটকে রবি। তুই কি আমার শীতের কালে কুয়াশার ন্যায় পথ আগলে রবি? শীতের বানে আশায় থাকা সূর্যী মামার আলো হবি? কথা দিলাম, শীত সকালে পরম আদরে জড়িয়ে থাকা ছেঁড়া কাথা হয়ে রবি। ঘাম ঝড়ানো পেশীর টান ধরানো উত্তাপ হবি? উষ্ঞ বানে প্রশান্তিময় দক্ষিনা পবন হবি? কথা দিলাম, ঘামের ন্যায়ে মোর শরীরে চুয়ে পরবি, তালপাখা হয়ে উদাম গায়ে চোঁখ বুজে মোর শরীর ছুবি। এই, তুই কি আমার প্রেমের টানে দিন অবধি রাত অপেক্ষার রানী হবি? কর্ম ছেড়ে কল্পনার ঐ বাধ ভেঙ্গে মোর স্বপ্ন বুনবি! মোর জননীর আশায় থাকা ঘরের বধু হবি? কথা দিলাম, আর কিছু না হোক ভালোবাসায় রাঙিয়ে দিয়ে জীবন ছোব, তোর জীবনের সুখের বানে ছোট্ট একটু কারন হব।
Subscribe to:
Posts (Atom)
আমাদের ক্যাটাগরি
- reza (4)
- অ্যান্ড্রয়েড (4)
- ইন্টারনেট (3)
- কম্পিউটিং (3)
- ফেসবুক (1)
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (8)
- হ্যাকিং (1)
Pages
My photos
