Tuesday, September 15, 2015

এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়া ইনকাম করুন খুব সহজে

WHAFF
WHAFF Logo
প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ install করে টাকা আয় করার জন্য অ্যান্ড্রয়েডে অনেক অ্যাপ আছে। কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হলো WHAFF Rewards । এর অসাধারন সব ফীচার একে দারুন জনপ্রিয় করে তুলেছে। এটি সত্যি সত্যি টাকা দেয় আপনি প্লে স্টোরে ইউজার রিভিও কিংবা গুগলে সার্চ করে দেখতে পারেন।
এতে টাকা আয় করতে হরে আপনাকে এতে ফেসবুক দিয়ে লগ ইন করতে হবে। লগ ইন করার পর একটি কোড চাইবে। আপনি ইচ্ছে করলে এই কোডটি ব্যবহার করতে পারেন BV57395 . এই কোডটি ব্যবহার করলে আপনি $0.3 পাবেন।আমি জানি কোন রেফারেল দেয়া নীতিতে নেই কিন্তু কোন কোড ব্যবহার করা ছাড়া লগ ইন করতে পারবেন না। তাই এই কোডটি দিতে হলো। তাই সবার সার্থেই কোডটি দিতে হলো। এটা কোন ফেসবুক ফিশিং না। আপনি গুগলে সার্চ করে বা প্রে স্টোরে ইউজার রিভিও দেখে বিষয়টি নিস্চিত হতে পারেন। আর এটি প্লে স্টোর থেকে 1 মিলিওনের বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে।
এবার দেখা যাক কিভাবে আয় করতে পারবেন : এটি ব্যবহার করা খুবই সহজ। আপনি অ্যাপটি ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন যে কতটা সহজ। চলুন দেখি আয় করার পদ্ধতি গুলো:
  • প্লে স্টোর থেকে WHAFF এ দেয়া কোন অ্যাপ Install করলেই পবেন $0.05-$0.12 পর্যন্ত।
  • WHAFF দিয়ে Install করা অ্যাপটি প্রতিদিন ব্যবহার করলেই পাবেন $0.02-$0.1 পর্যন্ত। তবে একটি নির্দিষ্ট সময় দিন পর্যন্ত পাবেন।
  • WHAFF দিয়ে install করা অ্যাপটি uninstall না করলে প্রতিদিন পাবেন $0.01-$0.1 পরযন্ত।
    প্রতিদিন WHAFF এ attendance চেক করলে পাবেন $0.01
  • প্লে স্টোরে WHAFF এর উপর রিভিও কররে পাবেন $0.1
  • গুগল প্লাসে WHAFF কে অ্যাড করলে পাবেন $0.1
  • এটি রেফারেলও সাপোট করে। তাই রেফারেল করেও টাকা আয় করতে পারবেন।
টাকা Payout করার পদ্ধতি সমূহ:
  • Google Play Gift Card(কমপক্ষে $12)
  • Amazon Gift Card(কমপক্ষে $10.5)
  • Paypal (কমপক্ষে 10.5)
  • Itunes Gift Card(কমপক্ষে $12)
  • Xbox Gift Card(কমপক্ষে $10.5)
  • Facebook Gift Card(কমপক্ষে $12)
  • PlayStation Gift Card(কমপক্ষে $10.5)
  • Steam Gift Card(কমপক্ষে $22)

WHAFF
WHAFF Payment Options
WHAFF ডাউনলোড : নিচের থেকে যেকোন একটি ডাউনলোড করার অপশন নির্বাচন করুন:
এছাড়া আরো অনেক সুবিধা পাবেন যেগুলো WHAFF ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন।
ফেসবুকে আমিঃ http://m.facebook.com/mb.reza.s

Saturday, August 1, 2015

স্টার্ট মেনুতে Run বাটন যোগ করে নিন উইন্ডোজ ৭ এ।

সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আবারো হাজির হলাম আপনাদের সামনে নতুন কোন টিপস নিয়ে। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে একেবারে সহজ একটা বিষয় নিয়ে লিখব। বেশির ভাগ মানুষই এটি জানেন।
তবে যারা তেমন কম্পিউটার নিয়ে ঘাটা ঘাটি করেন না বা একেবারে নতুন তাদের জন্য মুলত আজকের টিউন। টিউনের নাম দেখে হয়তো বুঝে গেছেন কি নিয়ে আজকে লিখব। যারা নতুন তারা অনেকে উইন্ডোজ ৭ এ Run অপশন খুজে পান না। আমিও যখন প্রথম উইন্ডোজ ইন্সটল দিলাম তখন আমারও একি দশা হয়েছিল। তাই ভাবলাম জিনিসটা ছোট হলেও দরকারি বটে সুতরাং ব্যাপারটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি। অনেক কথা বললাম এখন কাজের কথায় আসি।

1.প্রথমে আপনার টাস্ক বার এ মাউস রেখে রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন।
2.এরপর যে উইন্ডো ওপেন হবে সেখানে Start Menu তে ক্লিক করুন।
3.এরপর Customize এ ক্লিক করুন।
4.এরপর নিছের দিকে গিয়ে দেখুন Run Command নামে একটা অপশন আছে ওইখানে টিক দিয়ে Ok করে বের হয়ে আসুন। বোঝার সুবিধার জন্য স্ক্রীন শট দিলাম।


ফেসবুকে আমিঃ http://m.facebook.com/mb.reza.s
My twitter id :https://twitter.com/mb_reza
Google plus:- https://plus.google.com/106911654093711939290
Youtube : https://www.youtube.com/watch?v=dkhEMp-7PIE

Monday, March 9, 2015

যারা ৬০ দিনের আগে ফেসবুকের নাম পরিবর্তন করতে চান।। তাদের জন্য এই পোস্ট ।

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
চলেন কাজের কথায় যাই , আজ ফেসবুক এ এক ফ্রেন্ড পোস্ট দিয়েছে ,সে নাকি ফেসবুক নাম পরিবর্তন করতে পারছে না , আর বিষয়ে আজ আলোচনা করবো । **(মিলন খান )_(এম বি রেজা )** 

  1. ৬০ দিনের আগে নাম চেঞ্জ করতে চান, নো প্রবলেম ! নিচের স্টেপ গুলো ভালো করে দেখুন।
  1. ১. প্রথমে Setting & Privacy তে যান।
  1. ২. তারপর Genarel এ যান।
  1. ৩. তারপর Name এ ক্লিক করুন।
  1. ৪. আপনার নামের নিচে Learn more লিখা আছে ঐখানে ক্লিক করুন।
  1. ৫. তারপর দেখবেন নীল রঙ্গে লিখা let us us তে যান।
  1. ৬. তারপর আপনি যে নান দিতে চান সেই নাম গুলো তিনটি ঘরে লিখুন । 1st name এবং last name লিখতেই হবে। middle name না লিখলেও হবে ।
  1. ৭. Reason for this change লিখা ঘরে ক্লিক করে Legal Name Change এ ক্লিক করুন।
  1. ৮. তারপর Choose এ ক্লিক করে যেকোনো একটি ফটো আপলোড করে send করে দিন।
  2. ******৭২ ঘণ্টা log out করে রাখুন ****
ফেসবুকে আমিঃ http://m.facebook.com/mb.reza.s

Saturday, March 7, 2015

আসুন জেনে নিই কী-বোর্ডের শর্টকার্টগুলো।।।

কম্পিউটার চালানোর সময় কিছু Key-Board Shortcuts জানা থাকা জরুরি। এতে আপনি আরও তাড়াতাড়ি কম্পিউটার Browse করতে পারবেন। যেই জন্যই আজকে আমি আপনাদের সামনে কিছু Key-Board Shortcut দেখাব। চলুন দেখে নেই,
Action———————————Keys
*Open the Start menu——————-
Ctrl + Esc
*Find a file or folder———————F3 or
Esc + F3
*Minimize all windows——————–
Wins + M
* F1 = Help Menu
* F5 = Refresh Desktop
settings (with any Desktop
icon highlighted)
* F10 = Menu mode
* CTRL + C = Copy
* CTRL + V = Paste
* CTRL + X = Cut
* CTRL + Z = Undo
* DEL = Delete file/folder/¬ shortcut/link
* SHIFT + DEL = Bypass
Recycle Bin (permanent
DELETE!)
* ALT + ENTER = Properties
* ALT + Double-click = Properties
* SHIFT + Right-click = Show
Open With on Context menu
* SHIFT + Double-click =
Explore
* SHIFT + Close button (upper right corner X) = Close all open
windows
* CTRL + ESC = Display Start
Menu
* ALT + ESC = Cycle forward
through ALL open (top level) windows
* ALT + SHIFT + ESC = Cycle
backwards through ALL open
(top level) windows
* ALT + TAB = Move to next
active application/window
* CTRL + G = Select Go To
command
* CTRL + A = Select all files
(folders) in highlighted folder
(drive)
* BACKSPACE = Go up (back) one level
* SHIFT + F10 = Select right-
click Context Menu for
highlighted drive/folder/file/link
* Hold SHIFT = Move (instead
of copy) highlighted file/folder while dragging it between
different drives

ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/mb.reza.s

আপনি কি BluETOoTH হ্যাক করতে চান ??? !!!!

ব্লু টুথ আজকাল সবার মোবাইল এর অপরিহার্য অংশ ...  তাই এটি হ্যাক করাও আমাদের কর্তব্য :mrgreen: :evil:
তাই আজকে আপনাদের একটি ব্লুটুথ হ্যাকিং সফটওয়্যার এর কথা বলব ।
সফটওয়্যার টির নাম Super Bluetooth Hack

ধাপ সমূহ
# প্রথমে এখান থেকে .jar ফাইল টি ডাউনলোড করুন 

download Super Bluetooth Hack v1.8 here.
# এখন ফাইল টি আপনার মোবাইল এ ইন্সটল করুন । আপনি যে মোবাইল এর ব্লু টুথ হ্যাক করবেন সেখানে এটি ইন্স টল করার প্রয়োজন নেই ।
# এখন আপনার ব্লুটুথ অন করে সফটওয়্যার টি চালু করুন
# এরপর আপনাকে Blutooth Enabled ডিভাইস খুজতে হবে । pairing এর  প্রয়োজন হতে পারে তবে সবসময় নয়
# এরপর ডিভাইস পুরোপুরি পাওয়া গেলে সফটওয়্যার এর ফাংশন গুলো ট্রাই করে দেখুন
ভাষা
সফটওয়্যার এর ডিফল্ট ভাষা "Slovencina" । যখন আপনি সফটওয়্যার টি প্রথম চালু করবেন তখন 
""Nastavenia"" পাবেন । এটিকে সিলেক্ট করে নিচে scroll করলে "Jazyk" পাবেন । এখান থেকে Engilsh সিলেক্ট করুন । এরপর ডান দিক থেকে "Spat" এ ক্লিক করে এটি English এ ব্যাবহার করুন ।

সনি এরিক্সন মোবাইল এ সফটওয়্যার এর সেটাপ ঃ
* প্রথমে আপনার কম্পিউটার এ .jar ফাইল টি ডাউনলোড করুন ।
* এখন আপনার ফোন কে কানেক্ট করুন এরপর ফোনের মেমরি এবং আপনি যে ফোল্ডার এ ফাইল সেভ করবেন সেখানে explorer উইন্ডো ওপেন করুন ।
* এবার আপনার ফোনের মেমরির other ফোল্ডার এ এটি কপি করে নিন । ও ফোন ডিস্কানেক্ট করুন ।
* এখন সেই other ফোল্ডার এ যান এবং এটি ইন্সটল করে নিন ।
সুবিধাসমুহ
আপনি মেসেজ চেক করতে পারবেন
* contacts দেখতে ও Edit করতে পারবেন
* profile পরিবর্তন করতে পারবেন
* রিংটোন পরিবর্তন করতে পারবেন । ফোন silent মোড এ থাকলে ও রিংটোন বাজাতে পারেন
* ফোন বন্ধ করতে পারবেন ।
* Restore Factory Settings থেকে ফোন বারবার রি স্টোর করতে পারবেন

আজ তাহলে এই পর্যন্ত
আল্লাহ হাফেয 
ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/mb.reza.s

নিয়ে নিন “HSC Exam Routine 2015 BD” এন্ড্রয়েড অ্যাপসটি

আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন আজ  এইচ. এস. সি পরীক্ষার্দের জন্য নিয়ে আসলাম “HSC Exam Routine 2015 BD” নামক এন্ড্রয়েড অ্যাপসটি। অনেকেই হয়তো বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে রুটিন টি পেয়েছেন। কিন্তু  বেশীর ভাগ রুটিন এই দেখা যায় যে যার যার ওয়েব সাইট এর নাম এর লেবেল এর ফলে এবং ঝাপসা স্ক্রনিং এর কারনে স্পষ্ট না, তাই এর মাধ্যমে আপনার মোবাইলে ঝক ঝকে রুটিন দেখতে পাবেন।

এটা একটা সম্ভাব্য রুটিন অফিসিয়াল নয় যা সকল বোর্ড এ পাঠানো হয়েছে , বোর্ডর অনুমতি স্বাপেক্ষে চুড়ান্ত অফিসিয়াল রুটিন ১২ ফেব্রুয়ারী প্রকাশ করা হবে। যদি এই রুটিন পরিবর্তন হয় তাহলে অ্যাপসটি ও অটোমেটিক আপডেট করা হবে। আশা করি শিক্ষার্ী দের উপকারে আসবে।

সাইজ : ১.৬ মেগাবাইট

গুগল প্লে তে :

ডাউনলোড লিংক

এবার ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করে ছবি তুলুন এন্ড্রয়েড ফোন দিয়ে !!!

যারা অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে DSLR এর মত ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার করে / ছবিতে লক্ষবস্তুর বাকি অংশ ঘোলা করে ছবি তুলতে চান  তাদের জন্য সুখবর!!! সম্প্রতি গুগোল নতুন এবং অত্যাধুনিক একটি ক্যামেরা এপস রিলিজ দিয়েছে। অ্যাপ টির ইমেজ কোয়ালিটিও অন্যান্য ক্যামেরা এপসগুলোর তুলনায় খুবই ভালো।
ডাউনলোড লিঙ্ক (8 mb):  
Google Camera
Google Camera 
GoogleCamera.apk
7.4 MiB
7537 Downloads
DETAILS
অথবা,

ডাউনলোড করুন এখান থেকেঃ http://www.banglaphotographyschool.com/download/GoogleCamera.apk

দেখুন এই এপস এ তোলা কিছু ছবিঃ
আর একটা কথা এই সিস্টেম টা শুধু মাত্র Kitkat. এর জন্য
অ্যাপ টি ওপেন করে লেন্স ব্লার সিলেক্ট করুন। সেখানের নির্দেশাবলী অনুযায়ী ছবি তুলুন ছবি টা প্রসেস হতে কিছুক্ষণ সময় লাগবে।
সবচেয়ে ভালো হয় যদি প্লে স্টোর থেকে লেটেস্ট ভারশন টি নামিয়ে নিতে পারেন।
ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/mb.reza.s

Thursday, March 5, 2015

পৃথিবী ও আমরা আর আমাদের নির্মম অত্যাচার [MB Reza]

আমাদের স্বাদের পৃথিবীটা আমাদের জন্য অনেক সুখকর হলেও প্রান ধারনের জন্য সে কিন্তু মাঝে মাঝেই অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে রেগে উঠে। তাই গত ৫০ কোটি বছরের মধ্যে আমরা অনেক গনবিলুপ্তি দেখতে পাই। গনবিলুপ্তি সম্পর্কে কিছু বলা যাক। যদি ২০ লক্ষ বছরের মধ্যে পৃথিবীর ৭৫ ভাগ প্রাণী যদি বিলুপ্তি হয়ে যায় তবে তাকে গনবিলুপ্তি বলে।
গত ৫০ কোটি বছরের মহামৃত্যু গুলো উল্লেখ করা হলঃ
# ৪৫ কোটি বছর আগেকার অরডোভিশিয়ান যুগের গনবিলুপ্তি।
# ৩৫.৯ কোটি বছর আগেকার ডেভোনিয়ান যুগের গনবিলুপ্তি।
# ২৫.১ কোটি বছর আগেকার পারমিয়ান যুগের গনবিলুপ্তি।
# ২০ কোটি বছর আগেকার ট্রিসায়িক যুগের গনবিলুপ্তি।
# ৬.৫ কোটি বছর আগেকার ক্রেটোশিয়াস যুগের গনবিলুপ্তি।
এসবের মধ্যে ২৫.১ কোটি বছর আগেকার পারমিয়ান যুগের গনবিলুপ্তি ছিল সবথেকে ভয়ঙ্কর। তখন প্রায় ৯৮ ভাগ প্রেনী বিলুপ্তি হয়ে গিয়েছিল। এভাবে একটা গড় হিসাব করে দেখা যায় যে প্রতি ৬ কোটি বছর পর এমন বিলুপ্তি হয়ে থাকে। সে হিসাব মতে আগামী কয়েক লক্ষ বছরের মধ্যেই এমন একটা গনবিলুপ্তি হয়ার সম্ভাবনা প্রবল। তাতে মানুষের বিলুপ্ত হয়ার সম্ভাবনাই সবথেকে বেশি। তাই আমাদেরকে আমাদেরই রক্ষা করতে হবে। উন্নত করতে হবে প্রযুক্তি আর নিজেদের অভিযোজন ক্ষমতা।
আমরা এসব ধ্বংসের মধ্যে অনেক সভ্যতাকে দেখতে পাই। যারা নিজেদের কারনেই ধ্বংস হয়ে গেছে। যেমনঃ রোমান সভ্যতা এর মধ্যে অন্যতম। তাছাড়া স্টার দ্বীপের কথাও আমরা জানি। তারা পাথরের মূর্তি বানাতে উন্মত্ত হয়ে গিয়েছিল, নিজেদের ধ্বংসের কথা খেয়ালই করে নি। আজ আমরাও ঐ একইদিকে অগ্রসর হচ্ছি। হয়ত আমরা আমাদের প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আরো কিছুদিন তিকে থাকতে পাড়ব। কিন্তু পরাজয় কিন্তু নিশ্চিত। তাছাড়া আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য রেখে যাচ্ছি একটা পোড়া, নোংরা ও বসবাসের অযোগ্য গ্রহ। তারা কিন্তু আমাদের খুব শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করবে না। তাদের মনে থাকবে শুধু আমাদের জন্য ঘৃণা। আর মাত্র কয়েক হাজার বছরের মদ্ধেই আসছে একটা বড় তুষারযুগ। তাছাড়া কয়েক শতাব্দির মধ্যেই ছোটখাট একটা তুষারযুগ হয়ে যাবে। তো এখনই কিন্তু সময় সচেতন হওয়ার। তাহলে আসুন সবাই মিলে পৃথিবীটাকে সুন্দর করার জন্য কাজ করি আর সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করি।

ফিজিক্স বা পদার্থবিজ্ঞানের কিছু অমীমাংসিত রহস্য!

পদার্থবিজ্ঞানীরা সব সময়ই চেষ্টা করে আসছেন এই মহাবিশ্ব আর ভেতরে থাকা যাবতীয় বস্তু কিংবা পদার্থের রহস্য ভেদ করতে। কিন্তু কিছু জায়গায় এসে পদার্থবিজ্ঞান মহাশয়কেও এসে মাথা চুলকোতে হচ্ছে।
কারণ এই বিষয়গুলোর কোন সর্বজন গ্রহণযোগ ব্যাখ্যা নেই। চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলোর কয়েকটি-

১) কৃষ্ণ বস্তু

এই বিশাল মহাবিশ্বের শতকরা চুরাশি ভাগ বস্তু কোন ধরণের আলো শোষণ কিংবা নিঃসরণ করে না। পদার্থ বিজ্ঞানে কৃষ্ণ বস্তু বলে একটি শব্দ আছে। যদিও এখন পর্যন্ত সরাসরি এর কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায় নি। এমনকি পরোক্ষভাবেও এর অস্তিত্বের কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। শুধু দৃশ্যমান পদার্থের উপর এর অভিকর্ষজ বল, তেজস্ক্রিয়তা কিংবা মহাবিশ্বের উপর এর প্রভাব অনুমান কিংবা উপলব্ধি করা যায়। একারণে কৃষ্ণ বস্তুকে অনেকে আমাদের ছায়াপথের বাইরে থেকে আগত “ছায়া-বস্তু” নামেও অভিহিত করেন। এখন পর্যন্ত কৃষ্ণ বস্তুর বাস্তব অবস্থান নির্ণয়ের অনেক চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু সফলতা আসে নি।

২) আমাদের মহাবিশ্বের সমান্তরাল মহাবিশ্ব

জ্যোতির্পদার্থবিদ্যাতে অনুমান করা হয়, আমাদের এই মহাবিশ্বের অনুরূপ আরো অনেক মহাবিশ্ব আছে। যাদের প্রতিটি বস্তুকণা আমাদের মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তুকণার অনুরূপ। হোক তা জীব কিংবা জড়। পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন জটিল তথ্য ও তত্ত্ব আমাদের সামনে এই কথাটিই তুলে ধরছে। যদিও বিজ্ঞানীরা এখনো এই বিষয়ের বাস্তব প্রমাণ পাবার ক্ষেত্রে অনেক দূরে অবস্থান করছেন।

৩) এই মহাবিশ্বের ভবিষ্যত কি?

এই মহাবিশ্বের ভাগ্য সম্পূর্ণরূপে জড়িয়ে আছে Ω ফ্যাক্টরের উপর। এই মহাবিশ্বের সব বস্তুর ঘনত্ব ও শক্তি এই অজানা Ω ফ্যাক্টর দিয়ে বোঝানো হয়। যদি কখনো এই ফ্যাক্টর Ω এর মান ‘এক’ এর চেয়ে বেশি হয় তবে ধরে নেয়া হয়, এই মহাবিশ্ব আর সম্প্রসারিত হবে না। বরং এর সঙ্কোচন শুরু হবে এবং এক সময় পুরো মহাবিশ্ব ধ্বংস হয়ে যাবে। এই অবস্থার নাম দেয়া হয়েছে “Big crunch”।
যদি এই Ω এর মান হয় ‘এক’ এর চেয়ে কম তবে এই মহাবিশ্বের তীব্র সম্প্রসারণ গতির জন্য যাবতীয় ছায়াপথ ও নক্ষত্র ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এরপর সব বস্তু হয়ে যাবে একদম শীতল, নিশ্চল। এরপরের মহাবিশ্বের ত্বরণ বা গতিবেগ এতো দ্রুত গতিতে হবে যে এর মাঝে থাকা সব পদার্থের পরমাণুগুলোর মধ্যে বিদ্যমান বন্ধন ভেঙ্গে যাবে। ফলে এই মহাবিশ্বের সব পদার্থ দুমড়ে-মুচড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে।

যদিও এই Ω ফ্যাক্টরের মতো পুরো বিষয়টিই এখন পর্যন্ত হাইপোথিসিস কিংবা ধরে নেয়া হয়েছে।

৪) প্রতি-পদার্থের চেয়ে পদার্থের সংখ্যা বেশি কেন

পদার্থবিজ্ঞানে পদার্থ-প্রতি প্রদার্থ (matter-anti matter) বলে দুটি ধারণা আছে। সব পদার্থেরই প্রতি পদার্থ আছে বলে ধরে নেয়া হয়। একটি পদার্থ যে আধান বা চার্জযুক্ত হয়, কিংবা এর ভেতরে থাকা ইলেক্ট্রন যে অভিমুখে ঘুরে; সেটির প্রতি-পদার্থ হয় তার ঠিক বিপরীত। প্রশ্ন হলো এই মহাবিশ্বে প্রতি পদার্থের চেয়ে পদার্থের সংখ্যা বেশি কেন? অনেকের মতে, বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর সমান সংখ্যক পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ তৈরি হবার কথা। কিন্তু এরকম হলে তা হতো ভয়াবহ। কারণ প্রোটন এন্টি-প্রোটনের সংস্পর্শে এসে ধ্বংস হয়ে যেত। এভাবে পদার্থের ইলেক্ট্রন, নিউট্রনসহ অন্যান্য কণাগুলো প্রতি-পদার্থে থাকা এন্টি-ইলেক্ট্রন কিংবা এন্টি-নিউট্রনের সংস্পর্শে এসে ধ্বংস হয়ে যেত। এরকম হলে এই মহাবিশ্বের টিকে থাকাই অসম্ভব হয়ে যেত। তাই ধরে নেয়া হয়, মহাবিশ্বে পদার্থের সংখ্যা বেশি, প্রতি-পদার্থের সংখ্যা কম। যে কারণে এই মহাবিশ্ব এখনো বহাল তবিয়তে টিকে আছে।

যদিও এই ব্যপারে পদার্থবিজ্ঞানীরা একমত হতে পারেন নি এখনো।
যদি আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে দয়া করে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এ শেয়ার করুন এবং অন্যদেরকেও জানার সুযোগ করে দিন। 

আপনার মস্তিষ্কের মারাত্মক ক্ষতি করছে যেই জিনিসগুলি!

মানবদেহের সকল অঙ্গই মস্তিষ্কের ওপর নির্ভরশীল। মস্তিষ্ক থেকে সংকেত দেয় বলেই ঠিকঠাক মতো কাজ করে দেহের সব অঙ্গ প্রত্যঙ্গ। আর তাই মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখা খুবই জরুরি। আর এর জন্য চাই বিশেষ যত্নের ও সাবধানতার।

যে ৮টি ভুলে প্রতিদিন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আপনার মস্তিষ্ক আসুন জেনে নেওয়া যাক সেগুলোঃ
অপর্যাপ্ত ঘুম
—————
যেকোনো মানুষেরই পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। এতে কম বয়সেই স্মৃতিশক্তি কমে যায়, দেখা দেয় নানা সমস্যা।
মাথা ঢেকে ঘুমানো
——————-
আমরা অনেকেই ঘুমানোর সময় চাদর দিয়ে মাথা ঢেকে ঘুমাই। এতে চাদরের নিচের বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়।
কথা বেশি বলা, কম বলা
———————–
অনেকেই আছেন যারা কথা বলেন খুব কম। যারা কথা বলেন কম, তারা এখন থেকে আরেকটু বেশি কথা বলুন। কারণ কম কথা বললে মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। তবে যারা মোবাইল ফোনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলেন- তাদের মস্তিষ্কের ভবিষ্যৎ মারাত্মক। ক্ষতিকারক রেডিয়েশনের প্রভাব তো আছেই, বরং কাজে অনিহা বাড়াতে মোবাইল ফোনে অতিরিক্ত কথোপকথন বিশেষভাবে কাজ করে।
অসুস্থ শরীরে অতিরিক্ত কাজ
————————
অনেকেই অসুস্থ শরীরে অতিরিক্ত কাজ করেন থাকেন। অসুখ নিয়ে পড়াশোনা করা কিংবা মস্তিষ্কে চাপ তৈরি করে এমন কাজ করলে মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। তাই অসুস্থতার সময় কাজ না করে বিশ্রাম নেওয়া উচিত।
ধূমপান ও মদ্যপান
——————-
ধূমপানের নেশা ছাড়তে দিনক্ষণ ঠিক না করে, আজই, এ মুহূর্তে ছেড়ে দিন। অতিরিক্ত ধূমপান মস্তিষ্কের, তথা সারা দেহের ক্ষতি করে। আর যারা অ্যালকোহলে আসক্ত ভবিষ্যতে তাদের মস্তিষ্ক দিনে দিনে কার্যকারিতা হায়, হ্রাস পায় স্মৃতিশক্তি।
বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তার অভাব
———————-
যারা প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখা শেষ করার পর বেকার হয়ে বসে থাকেন, অথবা বুদ্ধি খাটিয়ে কাজ কম করেন, তাদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য দ্রুত খারাপ হতে থাকে। এক পর্যায়ে সেখানে বাসা বাঁধে বিষণ্নতা ও আত্মবিশ্বাসের অভাব। তাছাড়া উপস্থিত বুদ্ধি কমে যায় এবং সব কিছু ভুলে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া
——————————-
মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার নেশা আছে অনেকেরই। আর যাদের অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়ার নেশা আছে তাদের মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য খুব তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যায়।
বায়ু দূষণ ও শব্দ দূষণ
———————
বিশ্বজুড়ে বায়ু দূষণ এখন একটি প্রধান সমস্যা। আর এ দূষণের ক্ষতিকর দিকগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দিক হলো মস্তিষ্কের ক্ষতি। বাতাসের ক্ষতিকর উপাদান, কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাস ও অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান মস্তিষ্কের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। তাছাড়া মস্তিষ্কের বারোটা বাজানোর জন্য শব্দ দূষণের জুরি নেই। যারা অতিরিক্ত শব্দময় স্থানে দিনের অধিকাংশ সময় কাটান, তাদের মেধা ও মানসিকতা- দুয়েরই ক্ষতি হয়।

আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে। এই বিষয়গুলো মেনে চললে সবাই সুস্থ থাকবেন আশা করি। কেমন লেগেছে জানাতে ভুলবেন না কিন্তু!

মহাবিশ্বের শেষ সীমানাটা কোথায়? জানেন কি ? (MB Reza)

কেমন আছেন আপনারা? চলুন আজকে একটু বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা করি।

আমাদের সবার মনের কোণায়ই কখনও না কখনও একটা প্রশ্ন উকিঝুঁকি মেরেছে যেটা হলো, আমরা যদি কখনও মহাবিশ্বের শেষ প্রান্তে পৌছাতে পারি তাহলে কি হবে? খাদের কিনারায় দাড়িয়ে যেভাবে আমরা মাথা ঝুকিয়ে নিচে কি আছে দেখার চেষ্টা করি সেভাবে যদি মাথা ঝুকিয়ে দাড়াই তাহলে আমাদের মাথাটা কোথায় থাকবে? তখন তো মাথাটা আর মহাবিশ্বের সীমানার মধ্যে নেই? আমরা কি খুঁজে পাবো মহাবিশ্ব ছাড়িয়ে?
উত্তরটা কিন্তু খুবই হতাশাজনক কারণ আমরা কখনই মহাবিশ্বের শেষ প্রান্তে পৌছাতে পারব না। এর কারনটা কিন্তু এই না যে যেতে খুব বেশি সময় লাগবে, যদিও কথাটা সত্যি, কিন্তু আসল কারনটা হলো আমরা যদি মহাবিশ্বের বাইরের দিকে একটা সরলরেখা ধরে ক্রমাগত, বিরামহীণ ভাবে অনন্তকাল ধরে যেতেই থাকি তারপরও আমাদের পক্ষে কখনই মহাবিশ্বের শেষ সীমানায় পৌছানো সম্ভব হবে না। বরং আমরা যে জায়গা থেকে শুরু করেছিলাম সেখানেই আবার ফিরে আসার সম্ভাবনা আছে। আর ততক্ষণে হয়ত আমাদের আরেকবার চেষ্টা করার উৎসাহ আর থাকবে না।

কেন পৌছাতে পারব না? কারন হলো আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার সুত্রের সাথে সামন্জস্য রেখে স্পেসটা অদ্ভুত ভাবে বাঁকানো বা মোচড়ানো। যেটা আমাদের পক্ষে সঠিকভাবে কল্পনা করা সম্ভব না। সহজ করে বলা যায় মহাবিশ্বটা বিশাল এবং নিরন্তর প্রসারিত হচ্ছে এমন কোনো বুদবুদের ভিতরে ভেসে বেড়াচ্ছে না। আমরা যখন বলি যে স্পেস প্রসারিত হচ্ছে আসলে সেটা ভুল। বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী এবং নোবেল পুরস্কার বিজয়ী স্টিভেন ওয়াইনবার্গের ভাষায়, ” সৌর জগৎ বা তারকালোক গুলো প্রসারিত হচ্ছে না এবং স্পেস নিজেও প্রসারিত হচ্ছে না বরং তারকালোকগুলো (গ্যালাক্সি) একে অপরের থেকে দুরে সরে যাচ্ছে।” মহাবিশ্বটা একই সাথে বাউন্ডলেস কিন্তু ফাইনাইট। এটা বোধগম্য করা আমদের ইনট্যুইশন বা অন্তর্জ্ঞানের জন্যে একটা বিশাল চ্যালেন্জ। জীববিজ্ঞানী জে.বি.এস হ্যালডেন মজা করে বলেছিলেন, ” মহাবিশ্বটা আসলে আমরা যতখানি ভাবি তার থেকেও বেশি অস্বাভাবিক বা যতখানি আমাদের ইমাজিন করার ক্ষমতা আছে তার থেকেও অনেক বেশি অস্বাভাবিক।”

স্পেসের বক্রতার ব্যাপারটা ব্যখ্যার জন্য একটা উদাহরণ ব্যবহার করা যেতে পারে। ধরুন এমন একজন লোক যে কিনা একটা সমতল পৃথিবীতে বাস করে এবং জীবনেও কখনও কোনো গোল জিনিষ দেখেনি। তাকে যদি আমাদের পৃথিবীতে এনে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং সে আমাদের পৃথিবীর শেষ সীমানায় পৌছানোর জন্য হাটা শুরু করে তবে সে কোনোদিনই তা খুঁজে পাবে না। সে হয়ত এক সময় যেখান থেকে শুরু করেছিলো সেখানেই আবার ফিরে আসবে। এই ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে তাকে কিংকর্তব্যবিমূড় করে ফেলবে। সে কিছুতেই বুঝতে পারবে না এটা কিভাবে সম্ভব। আমরাও হচ্ছি আরও উঁচু মাত্রার স্পেসের মধ্যে সেই সমতল-ভূমির হতবুদ্ধি মানুষের মত।

মহাবিশ্বের যেরকম কোনো স্হান নেই যেখানে আমরা দাড়িয়ে বলতে পারব এইটা হচ্ছে এর শেষ সীমা সেরকম কোনো কেন্দ্রও নাই যেখানে দাড়িয়ে আমরা বলতে পারব এইটাই সেই যায়গা যেখান থাকে সব কিছুর শুরু হয়েছিলো বা এটাই মহাবিশ্বের কেন্দ্রবিন্দু।
আমাদের জন্য মহাবিশ্বটা ততদূর লম্বা যতদূর পর্যন্ত আলো মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর থেকে আজ পর্যন্ত পৌছাতে পেরেছে। এই দৃশ্যমান বিশ্ব, যেটা সম্পর্কে আমরা জানি বা যেটা নিয়ে কথা বলতে পারি, মিলিয়ন, মিলিয়ন, মিলিয়ন, মিলিয়ন (১,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০) মাইল ব্যাপি বিস্তৃত।এর পরে আরও যা আছে সেটার হিসাব হয়ত সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যাবে না
ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/mb.reza.s

ঘুমের এক অজানা রহস্যময় জগত সম্পর্কে জানুন!

সবাইকে স্বাগতম। কেমন আছেন আপনারা ? 
আজকে আমার ব্লগে স্বাগতম জানাচ্ছি আরেকটি সায়েন্স ধর্মী আর্টিকেলে। এই আর্টিকেল বিষয় আমাদের চিরচেনা ঘুম সম্পর্কে। জানুন এখানে ঘুমের রহস্যময় জগত সম্পর্কে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

ঘুম চিরচেনা শান্তির পরশ। সেই জন্ম থেকেই ঘুমের সাথে আমরা পরিচিত। কিন্তু এই ঘুমের মধ্যেই আছে কিছু অজানা রহস্য। আছে অতি পরিচিত ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা।

যেমন, ধরুন আপনি আজ রাতে ঘুমাতে গেলেন। বাতি নিভালেন নরম বিছানায় গা এলিয়ে দিলেন, অল্প অল্প তন্দ্রা লেগে এলো হঠাৎ মনে হলো আপনি অনেক উচু থেকে নীচে পরে যাচ্ছেন। চমকে উঠলেন আপনি।

আবার, হয়তো একদিন আপনি আরামেই ঘুমিয়ে আছেন। হঠাৎ ঘুমটা একটু পাতলা হতে লাগলো আর আপনি দেখলেন আপনি নড়াচড়া করতে পারছেন না। মনে হচ্ছে কেউ আপনাকে চেপে ধরে আছে। আপনি প্রান পনে চিৎকার করতে চাইছেন কিন্তু গলা দিয়ে কোন স্বর বের হচ্ছে না। একটা আনগুলও নড়াতে পারছেন না আপনি। কিছুক্ষন পর ঘেমে নেয়ে উঠলেন আপনি । স্বাভাবিক হয়ে আসলো সবকিছু।

উপরের ঘটনা দুটি জীবনে ঘটেনি এমন মানুষ পাওয়া বিরল। তাছাড়াও ঘুমের মধ্যে কথা বলা, নাক ডাকা বা ঘুমের মধ্যে হাটা কোনটাই বিচিত্র নয়। এবার আসুন দেখে নেই কেন এমন হয়? কি বা তার সাম্ভাব্য প্রতিকার।
প্রথম ঘটনা, ঘুমের মধ্যে হঠাৎ মনে হওয়া যে উপর থেকে পরে যাচ্ছি।একে বলে Hypnic Jerk, আমরা যখন ঘুমিয়ে পরি আমাদের সারাশরীর আস্তে আস্তে নিস্তেজ হয়ে আসে মাংসপেশী গুলো শিথিল হয়ে আসে। কিন্তু যদি সে সময়ের মধ্যে আমাদের মষ্তিষ্ক ততটুকু বুঝতে না পারে তবে মষ্তিষ্ক একে উপর থেকে শরীর পরে যাচ্ছে এটা বলে ভুল করে সেক্ষেত্রে সে শরীর কে সে সময়ের জন্য প্রস্তুত করতে হাত-পা শক্ত করে ফেলে সেই আসন্ন বিপদ মোকাবেলা করার জন্য আর তাই আমরা ঝাকি দিয়ে হঠাৎ ঘুম থেকে জেগে উঠি। এটা আসলে সে সময় হয় যদি আমরা অনেকক্ষন ধরে ব্রেন কে রেস্ট না দেই একটানা পড়াশুনা বা অফিসের কাজ বা কোন গবেষনা এসব চিন্তা করতে করতে যদি ঘুমিয়ে পরি এবং আমাদের ঘুমের মধ্যেও যদি এসব চিন্তা চলতে থাকে তবে তখনই এ ঘটনা ঘটে।

২য় ঘটনা, বোবায় ধরার ঘটনার অনেকে কুসংস্কারের বশে বোবা ভুত ধরা বলে আসল নাম হচ্ছে Sleep Paralysis or Hypnagogic Paralysis, এ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু জটিল আর তা হচ্ছে আমাদের ঘুমের ২ টা পর্যায় আছেঃ

১) REM (Rapid Eye movement)
২) NON REM ( Non Rapid Eye Movement)


ঘুমের মধ্যে এ দুটি চক্র পর্যার ক্রমে আসে আমরা যদি কোন ভাবে এর মাঝের সময়ে জেগে যাই আমরা হাত পা নাড়তে পারিনা। কথা বলতে পারিনা কারন আমাদের এই জেগে থাকা সম্পর্কে মষ্তিষ্ক অবগত থাকেনা। এ ক্ষেত্রে কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। আমরা জেগে আছি জানতে পারলে আবার আমরা হাত পা স্বাভাবিক ভাবে নাড়তে পারি এবং জেগে উঠি এসময় কোন কিছু দেখা বা গন্ধ পাওয়া অস্বাভাবিক নয় কারন মষ্তিষ্ক তখন সপ্নের মত দৃশ্য তৈরী করতে পারে।

৩য় ঘটনা, ঘুমের ঘোরে হাটা বা Sleep Walking, ঘুমের ঘোরে হাটা ঘুমের NON REM পর্যায়ের খেলা। ঘুমের মধ্যে উঠে বসা হেটে বেড়ানো বাড়ীর বাহিরে চলে যাওয়া বা অনেক দূর পর্যন্ত ড্রাইভ করারও নজির আছে। বলা হয় ঘুমে হাটা ব্যাক্তিকে না জাগাতে কিন্তু এটা স্রেফ কুসংস্কার বরং যত তাড়াতাড়ি জাগানো যায় ততই ভালো।

৪র্থ ঘটনা, নাক ডাকা বা Snoring, নাক ডাকা অল্প বা হাল্কা কম বেশী সবারই হয়। কিন্তু কেন? ঘুমানোর সময় যখন আমাদের পেশী সমূহ শিথিল হয়ে আসে তখন আমাদের জিহ্বা বা গলবিলের পিছনের মাংসপেশীও শিথিল হয়ে আসে সে সময় তা আমাদের শ্বাসনালীর পথরোধ করে আর তাই নাক ডাকে। অল্প হলে ঠিকাছে কিন্তু যদি বেশী হয় এবং সে ব্যাক্তি ঘুমানোর পরও মনে করে যে ঘুম ভালো ভাবে হয়নি তবে সেটা ভয়াবহ স্লিপ এপনিয়া রোগের পূর্ব লক্ষন। এ রোগে সাধারনত মানুষ ঘুম থেকে দমবন্ধ হয়ে আসছে এই অভিজ্গতা নিয়ে হরবরিয়ে জেগে উঠে।এক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
যাহোক অনেক হলো এবার তবে শুভরত্রি। সবার সুন্দর পরিপূর্ন ঘুম হোক।
ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/mb.reza.s

All Bangla Newspapers- Popular Bangla Newspapers অনলাইনে পড়ুন বিনা পয়সায়

This article is a list of Bangla newspapers published in Bangladesh. Bangla newspaper sites, online news agencies, overseas Bangladeshi community newspapers, and popular Bangla radio & TV channels are also included in the list. Read your desire Bangla online newspapers or online news site from below list.


Daily Bangla Newspapers:
১. প্রথম আলো ২. মানব জমিন ৩. ইত্তেফাক ০৪. সমকাল  ০৫. যুগান্তর ০৬. বাংলাদেশ প্রতিদিন০৭. ইনকিলাব ০৮. নয়াদিগন্ত ০৯. আলোকিত বাংলাদেশ  ১০. সকালের খবর ১১. বর্তমান  ১২.মানবকন্ঠ ১৩. ভোরেরকাগজ  ১৪. কালের কন্ ১৫.  যায় যায় দিন ১৬. বণিক বার্তা ১৭.আমার দেশ  ১৮. জনকন্ঠ ১৯. দিনকাল ২০. সংগ্রাম ২১. আমার সংবাদ  ২২. ভোরের পাতা  ২৩. ট্রিবিউন
Online Newspapers/ News Agencies :
১. বাংলানিউজ২৪ ২.  সময়ের কন্ঠস্বর  ৩. বিডিনিউজ২৪ ৪.  বাসস  ৫. অনলাইনমিডিয়ালিংক ৬.  শীর্ষ নিউজ  ৭. পরিবর্তন ৮. আরটিএনএন৯. নতুন বার্তা ১০. দ্যা রিপোর্ট ১১. ঢাকা টাইমস ১২. রাইজিং বিডি  ১৩. টাইমসবিডি ১৪.   ১৫. ফোকাস বাংলা ১৬. বাংলার চোখ ১৭. বিডিলাইভ১৮. এইমাত্র  ১৯. জাস্ট নিউজ ২০.  ২১. প্রেসবার্তা ২২. অনলাইনবাংলা  ২৩. মিডিয়াবার্তা ২৪.বাংলামেইল ২৫. এমটিনিউজ ২৬. বিডিলাইভ

ফেসবুকে আমিঃ http://www.facebook.com/mb.reza.s

স্মার্টফোনে প্রোগ্রাম লেখার অ্যাপ

এতদিন প্রোগ্রামিং বিষয়টি কম্পিউটারের মধ্যে সীমাবন্ধ ছিল। প্রোগ্রাম লেখার জন্য প্রোগ্রামাররা ডেক্সটপ কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহার করতেন। এ জন্য অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী রয়েছে নানা ধরনের এডিটর, সফটওয়্যার, কম্পাইলার। তবে স্মার্টফোনের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে ফিচার সমৃদ্ধ হওয়ায় এখন তা শুধু কম্পিউটারে সীমাবদ্ধ নেই।
চাইলে স্মার্টফোনটির সাহায্যে অনায়াসে চালিয়ে যাওয়া যাবে প্রোগ্রামিং কার্যক্রম। তবে এ জন্য থাকতে হবে অ্যাপস। তেমনি একটি অ্যাপ্লিকেশন হলো কোড রিডার।

এক নজরে অ্যাপটির ফিচারগুলো
কোড রিডারগুলোর মধ্যে এটির কম জায়গা দখল করে।
প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের বড় একটি অংশ এটিতে সমর্থন করে।
যেসব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এটি সমর্থন করে না, সেগুলো প্রোগ্রামের সংশ্লিষ্ট ফাইলকেও এটি প্লেইন টেক্সট ফাইল হিসেবে খুলে রাখা যাবে।
কম্পিউটারে প্রোগ্রামিং করার সময় অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে এক্সটার্নাল মনিটর হিসেবে ব্যবহার করে কোড কিপার কাজ করে।
এ ছাড়া জিমেইল বা ফাইল এক্সপ্লোরার থেকে সরাসরি ফাইল খোলা যায় এটি দিয়ে।
বিনামূল্যে এ অ্যাপটি বিজ্ঞাপনের ঝামেলা ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে।
এক মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি এ ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে।

Pages

My photos

My photos

Followers